পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দাজ্জাল ও পানি নিয়ে যুদ্ধ

ছবি
সম্ভবত এখনও মানুষ বুঝতে সক্ষম হবে না যে, দাজ্জাল পানি নিয়ে যুদ্ধ করবে কেন। পানি তো সব জায়গায় পাওয়া যায়। বিষয়টি বুঝতে হলে বর্তমান পৃথিবীতে পানির বাস্তবতা বুঝতে হবে। পৃথিবীতে সুপেয় পানির দুটি বড় ভাণ্ডার আছে। একটি হল তুষারময় পর্বত। এই ভাণ্ডারের পানির পরিমাণ ২৮ মিলিয়ন কিউবেক কিলোলিটার। দ্বিতীয়টি পাতাল। এই ভাণ্ডারটির পানির পরিমাণ ৮ মিলিয়ন ইউবেক কিলোলিটার। এভাবে পৃথিবীতে বিদ্যমান পানযোগ্য পানির বড় পরিমাণটি হল বরফ, যা গলে পৃথিবীর বিভিন্ন নদীর মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। পক্ষান্তরে ভূগর্ভস্থ পানি তার তুলনায় কম। বরফের এই মজুদ এন্টার্টিকা ও গ্রিনল্যান্ডে বেশি। আর এই দুই স্থানের উপর কোন মুসলিম রাষ্ট্রের কোন অধিকার নেই। বাকি থাকল ভূগর্ভস্থ পানির মজুদ। এক্ষেত্রেও দুধরনের অঞ্চল থাকে। একটি সমতল অঞ্চল আরেকটি পার্বত্য। সমতল এলাকায় শহরাঞ্চলের পানির উপর নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠিত করা কঠিন কিছু নয়। কেননা, শহরাঞ্চলের পানির সমুদয় স্টক কোনো না কোনো জলাধার বা সরকারী পাম্প থেকে পাইপ লাইনের মাধ্যমে আগত পানির উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে। সেজন্য শহুরে মানুষ পানির জন্য পুরোপুরিভাবে সেখানকার

বায়েজিদ বোস্তামী হানাফী বলেই কি এত বিদ্রুপ ???

বায়েজিদ বোস্তামী নামে তিনি প্রসিদ্ধ.তার মূল নাম তইফুর, আর উপনাম আবু ইয়াজিদ, উপাধি আল বিস্তমী, পিতার নাম ঈসা। যুগ শ্রেষ্ঠ রিজাল শাস্ত্রবিশারদরা তাকে যামানার ওলি, দুনিয়া বিমুখ পরহেজগার বান্দা হিসেবেই চিনেন। নিম্নে তার সম্পর্কে  কিছু  রিজাল শাস্ত্রবিদ ও ঐতিহাসিক যুগ শ্রেষ্ঠ ইমামদের মত উল্লেখ করছি. ✔ইমাম যাহাবী বলেন - ﺃﺑﻮ ﻳﺰﻳﺪ ﺍﻟﺒﺴﻄﺎﻣﻲ ﺳﻠﻄﺎﻥ ﺍﻟﻌﺎﺭﻓﻴﻦ ﺃﺑﻮ ﻳﺰﻳﺪ ﻃﻴﻔﻮﺭ ﺑﻦ ﻋﻴﺴﻰ ﺑﻦ ﺷﺮﻭﺳﺎﻥ ﺍﻟﺒﺴﻄﺎﻣﻲ ﺍﺣﺪ ﺍﻟﺰﻫﺎﺩ আল্লামা আবু ইয়াজিদ বুস্তামী রাহ. হলেন সুলতানুল আরেফীন ও আল্লাহ ওয়ালা দুনিয়া বিমুখ। - সিয়ারু আলামিন নুবালা ১৩/৮৬ হাফেজ ইবনে হাজার আস্কালানি বলেন - ﻃﻴﻔﻮﺭ ﺑﻦ ﻋﻴﺴﻰ ﺃﺑﻮ ﻳﺰﻳﺪ ﺍﻟﺒﺴﻄﺎﻣﻲ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﺷﻴﺦ ﺍﻟﺼﻮﻓﻴﺔ ﻟﻪ ﻧﺒﺄ ﻋﺠﻴﺐ ﻭﺣﺎﻝ ﻏﺮﻳﺐ ﻭﻫﻮ ﻣﻦ ﻛﺒﺎﺭ ﻣﺸﺎﺋﺦ ﺍﻟﺮﺳﺎﻟﺔ (969) আবু ইয়াজিদ বুস্তামী রাহ. সুফীদের শায়েখ। তার অনেক আশ্চর্য ঘটনা ও বিবরন আছে। তিনি বড় শায়েখদের একজন। - লিসানুল মীজান ৩/২১৪ হাফেজ ইবনে কাসির র. বলেন - ﺃﺑﻮ ﻳﺰﻳﺪ ﺍﻟﺒﺴﻄﺎﻣﻲ : ﺍﺳﻤﻪ ﻃﻴﻔﻮﺭ ﺑﻦ ﻋﻴﺴﻰ ﺑﻦ ﻋﻠﻲ ﺃﺣﺪ ﻣﺸﺎﻳﺦ ﺍﻟﺼﻮﻓﻴﺔ আবু ইয়াজিদ বুস্তামী সুফী শায়েখদের একজন। -আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ১১/৫৩ ✔আবু ইয়াজিদ র.

গর্দান মাসাহ করা মুস্তাহাব, বিদআত নয়

ছবি
শরঈ হুজ্জত ও দলিল নির্ভর কোন আমলকে বেদায়াত বলা এবং কোন বেদায়াত আমলকে শরিয়তের অন্তর্ভুক্ত করা শরিয়তের দৃষ্টিতে নিন্দনিয়। আজকে এমনই একটি বিষয় নিয়ে লিখবো, ইনশাআল্লাহ । যা হুজ্জতের ভিত্তিতে মুস্তাহাব কিন্তু আমাদের আহলে হাদীস ভায়েরা মানহাজ টিকাতে গিয়ে বার বার একে বেদায়াত বলে আসছে। এই বিষয় নিয়েই কিছুদিন আগে আহলে হাদীস আলেম আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব ও হানাফী আলেম মাওলানা Lutfor Farazi সাহেব এর সাথে অনেক কিছু হয়ে গিয়েছে। আহলে হাদীসের অন্য একজন আলেম মুজাফফর বিন মুহসিন সাহেব এ বিষয়ে নিজের মানহাযকে টিকাতে গিয়ে শায়খ ডঃ ইলিয়াস ফয়সাল সাহেবের "নাবিজীর নামাজ" কিতাবের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে যে এ কিতাবে নাকি জাল হাদীস আছে। এগুলো সব আহলে হাদীসে এ বিশিষ্ঠ আলেমদের মিথাচার এবং তাদের অন্ধ ভক্তদের হাঙ্গামা। বিষয়টি হল "ওযুতে গর্দান মাসেহ করা মুস্তাহাব"। আরো আশ্চর্যের ব্যাপার হল ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রাহঃ গর্দান মাসেহ করতেন। আমরা সামনে তা উল্লেখ করবো । ওযুতে গর্দান মাসেহ করা মুস্তাহাব ********************************* মুস্তাহাব হতে হলে হুজ্জতের প্রয়োজন হয়। আমি সেগুলো একট

ইবনে তাইমিয়া (রহ) এর গলায় তাবিজ!!

ছবি
ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহ) এর গলায় তাবিজ!! সেই তাবিজের সুতা তার মৃত্যুর পর বিক্রি হল ১৫০ দিরহামে!!!! . আর এই ভয়াবহ ঘটনা উল্লেখ করেছেন হাফিজ ইবনে কাসির (রহ) তার অমর ইতিহাস গ্রন্থ --"আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া "- তে!! দেখুন- --------------- ﺇﻥ ﺍﻟﺨﻴﻂ ﺍﻟﺬﻱ ﻛﺎﻥ ﻓﻴﻪ ﺍﻟﺰﺋﺒﻖ ﺍﻟﺬﻱ ﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﻋﻨﻘﻪ ﺑﺴﺒﺐ ﺍﻟﻘﻤﻞ، ﺩﻓﻊ ﻓﻴﻪ ﻣﺎﺋﺔ ﻭﺧﻤﺴﻮﻥ ﺩﺭﻫﻤﺎ . সেই তাবিজের সুতাটি যেটা তিনি উকুনের জন্য ব্যবহার করতেন, তা মৃত্যুর পর ১৫০ দিরহামে বিক্রি হয়! সুত্রঃ বিদায়া আন নিহায়ার আরবী কিতাবের [খন্ডঃ১৮, পৃষ্ঠঃ২৯৭] scan copy attached --------------- . আপনাদের শায়েখদের কাছে তাবিজ শিরক! যে তাবিজ গলায় ঝুলায় সেও শিরককারী !! . তাহলে এখন আপনাদের থেকে দুটি ফাতোয়ার প্রত্যাশীঃ ১.তাবিজ ব্যবহার করে ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহ) কি শিরক করেছেন!? ২.এই ঘটনা উল্লেখ করে ইবনে কাসির (রহ) কি শিরকের প্রচার করেছেন!? . এখন কি আল বিদায়া ওয়ান নিহায়াকে ছুড়ে ফেলবেন ? নাকি আলবানি সাহেবের সহিহ বুখারির মত, সহিহ আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া নতুন করে আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেবের মত কাউকে দিয়ে লিখাবেন ? ... জানাবেন কিন্তু ! . . তাব

(প্রসঙ্গ: স্বপ্ন যখন বাস্তব) আহলে হাদীস ভাইদের ফতোয়া চাই!

ছবি
আহলে হাদিস ভাইদের কাছে জানতে চাই এসব ঘটনা যাদের কিতাবে পাওয়া যায় তাদের ব্যাপারে ফতোয়া কি? -(১) স্বপ্নের মাঝে হত্যা করা! ============ সালাফের যুগে এক বিপথগামী ছিল, যে হযরত আবু বকর (রাঃ) ও হযরত উমর (রাঃ) কে দেখতে পারতো না।। একদিন ঐ বিপথগামী হযরত আবু বকর (রাঃ) এবং হযরত উমর (রাঃ) কে গালিগালাজ করা শুরু করলো।। তো জনৈক বুযুর্গের এই কাজ সহ্য হল না।। সে তার সাথে মারামারি করল।। রক্তাক্ত অবস্থায় ২ জন-ই পৃথক হল।। ঐ বুযুর্গ প্রচন্ডে কষ্টে ছিলেন (সাহাবীকে গালি দেয়ায়), তাই তিনি খাবার না খেয়ে ঐ অবস্থায় শুয়ে পড়লেন।। স্বপ্নে তিনি রাসূলুল্লাহ (সঃ) কে দেখতে পেলেন।। তিনি রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর কাছে নালিশ করলেন- "অমুক আপনার সাহাবীদের গালি দেয়।।" রাসূল(সঃ) বললেন- "কাকে কাকে??" তিনি উত্তরে বললেন- "আবু বকর (রা) ও উমর (রা)" রাসূল(সঃ) তাকে স্বপ্নে একটা ছুরি দিয়ে বললেন "যাও ওর মাথা ফেলে দাও।।" স্বপ্নে সে ঐ অনুযায়ী-ই ঐ লোকের গলা কেটে হত্যা করল।। স্বপ্নের ভিতর-ই সে দেখল তার হাত রক্তে ভরে গেছে, তখন সে মাটিতে রক্তমাখা হাত মুছতে গেল, তখন-ই তার ঘুম ভেঙ্গে গেল।। ঘুম

আপনার সন্তানরা খৃষ্টান হয়ে যাচ্ছে নাতো?

ছবি
আমাদের সন্তানদের বড় বড় স্বপ্ন নিয়ে আমরা নামি দামি স্কুল- পাঠাচ্ছি। তারা সেখানে গিয়ে কি শিখছে, তার ঈমানের কি অবস্থা হচ্ছে একবারও কি আমরা চিন্তা করছি ? আমাদের দায়িত্ব কি শুধু ছেলে-মেয়েকে স্কুলে পাঠানো পর্যন্তই ? ইহুদী-খৃষ্টানরা আমাদের বাচ্চাকে ইসলাম বিরোধী চিন্তাধারায় তৈরি করতে সদা তৎপর। তাই তাদের আক্বীদা-বিশ্বাস কিভাবে আপনার বাচ্চার ভিতরে প্রবেশ করানো যায় তার সকল আয়োজন তারা সম্পন্ন করেছে। তার ভিতরে একটি হচ্ছে গল্পের বই। এই গল্পগুলো শুধু গল্প না, গল্পের মাধ্যমে কৌশলে তাদের আক্বীদা শিক্ষা দেয়া হচ্ছে, তাও ইসলামী বিরোধী। এই বাচ্চারা বড় হবে মুসলিম নাম ধারন করেই কিন্তু আক্বীদা পোষন করবে ভিন্ন ধর্মের !!! তাদের ভ্রান্ত আক্বীদা-বিশ্বাস প্রচার করার জন্য আজকাল মুসলমান নাম নিয়ে কিছু মানুষ ইসলামের নাম দিয়ে প্রচার করছে, যা মূলত ইহুদী-খৃষ্টানদের আক্বীদা বিশ্বাস। মুসলিম জাতিকে নিয়ে চরম ধোকাবাজী করে চলেছেন তারা ... তাদের গল্প শুধু গল্প নয়, চরম ধৃষ্টতায় রূপ নিয়েছে। ইহুদী-খৃষ্টানদের আক্বীদা-বিশ্বাস হচ্ছে আল্লাহর তায়ালা এক জায়গায় বসে আছেন, আল্লাহর তায়ালার আমাদের মত হাত-পা আছে (নাউযুবিল্লাহ) ... বাইবেলে

আবু জেহেলের শাস্তি এবং সহীহ আক্বীদার দাবিদার ভাইদের কাছে প্রশ্ন

আল্লামা শা’বী রাহঃ এক ব্যক্তির ঘটনা বর্ণনা করেছেন যে, তিনি নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লামকে বললেন, "(হে আল্লাহর রাসূল!) আমি বদরের পাশদিয়ে অতিক্রম করছিলাম। এমন সময় দেখতে পেলাম এক ব্যাক্তি মাটি ভেদ করে বের হচ্ছে এবং এক ব্যাক্তি হাতে হাতুরী দিয়ে আঘাত করছে।পিটুনি খেতে খেতে সে মাটিতে ধুকে পড়ছে। আবার বের হচ্ছে , আবার ঢুকছে।" নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লাম বললেন, "এ হল আবু জাহল । কিয়ামত পর্যন্ত তাকে এরুপে শাস্তি প্রদান করা হবে।" (কিতাবুর রুহ, পৃ-১০০) আরব বিশ্বেতো কিতাবুর রুহ খুব গুরুত্বের সাথে মুতালায়া করা হয়। শায়খ মুহাম্মদ ইবনে সালেহ আল উসাইমিন রাহঃ কিতাবুর রহঃকে খুব গুরুত্বের সাথে মুতালায়া করতে বলেছেন। এছাড়া কিতাবুর রুহ শামেলাতেও রয়েছে। তাও আবার আক্বিদার কিতাব হিসেবে। যারা ফাযায়েলের কিতাব ‘ফাযায়েলে হজ্বে’ বর্ণিত কবর থেকে হাত বের হওয়ার ঘটনা বর্ণনার কারণে যে শিরক-কুফুরি মন্তব্য করেছেন ঠিক একই মন্তব্য কি আক্বিদার কিতাব কিতাবুর রুহ এর ক্ষেত্রে দিতে পারবেন ??? এবং এ কিতাবের লেখক ইবনুল কাইউম রাহঃ সম্পর্কে কি ফতোয়া দিবেন ? এবং ইবনে উসাইমিন সহ অন্যান্ন যে সা

ইমাম আবু হানিফা রহ.-এর ওপর কিছু অপবাদের খণ্ডন

ছবি
আমিও আগেও একবার বলেছিলাম "অজ্ঞতার ঔষধ আছে, সেটা হল জ্ঞানীদের থেকে জেনে নেয়া, পড়াশুনা করা" কিন্তু "গোঁয়ার্তুমি-জেদ-অহংকার এগুলো হচ্ছে মানসিক রোগ, এর নিরাময় হচ্ছে হিদায়াত" -------------------- আমার এক পরিচিত ভাই আছে, দোয়া করি আল্লাহ উনাকে অতিস্বত্তর তার রোগ থেকে মুক্তি দিন।। তার "ঈমাম আবু হানিফা (রহঃ) এবং হানাফী মাযহাব" সম্পর্কে এলার্জী আছে!! তিনি জোশে হুশ হারিয়ে লিখলেন- " ঈমাম আবু হানাফি রহিঃ এর বেশিরভাগ মতকে সর্বপ্রথম তাঁর প্রিয় এবং প্রধান দুই ছাত্র ঈমাম মুহাম্মদ ও ঈমাম ইউসুফ রহিঃ এর অস্বীকার ।এই দুইজনকে আবু হানিফা রহিঃ এর ডান ও বাম হাত বলা হতো।" জবাব হলঃ এটা একটা পাগলের প্রলাপ ছাড়া কিছুই না।। তার ২ ছাত্র মোটেও "অস্বীকার" করে নি।। বরং "ইখতিলাফ" করেছে।। ইখতিলাফ একটি শরীয়ত সিদ্ধ বিষয়।। দলিলের প্রমান এবং শরীয়তের বুঝ অনুযায়ী ইখতিলাফ হতেই পারে!! কোরআনে সূরা আম্বিয়া এর ৭৮-৭৯ আয়াতে হযরত দাউদ (আঃ) এবং তার পুত্র হযরত সূলায়মান (আঃ) এর ঘটনা উল্লেখ আছে, যেখানে একটি বিচারকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্র ভিন্ন ফায়সালা দিয়েছিল, অথচ উভয়-ই আ