শিয়া ধর্মের ভুয়া মাহদি বা ১২তম ইমাম প্রসঙ্গে...
শিয়া ধর্মের মূল ভিত্তি হল ইমামত,১২-ইমামি শাখার শিয়ারা তাদের ইচ্ছামত আহলে বাইত এর বংশধরদের মধ্যে থেকে ১২ জনকে ইমামত(চিপা দিয়ে নবুয়্যাত পদ্ধতি) দিয়েছে, যার সর্বশেষ হল ইমাম মাহদী- যার অস্তিত্ব ভিত্তিহীন। এই ১২তম ইমাম শৈশবে গায়েব হয়ে সমগ্র সৃষ্টিজগতে কর্তৃত্ব করছে বলে শিয়া-ধর্মে বিশ্বাস,তার জন্য সামারা গুহার গর্তে খোঁজ চলে,ইরানের যামকারান কূপে চিঠি ফেলা হয়। ১২০০ বছর আগে গায়েব এই কল্পিত ইমাম এর বের হবার উপরেই শিয়া ধর্ম বহুলাংশে নির্ভরশীল!ইরানের সরকারকে “মেহদির অফিস” বলা হয়!আসুন সংক্ষেপে জানি তার সম্পর্কে,শিয়া ধর্মগ্রন্থ থেকে- ◊● জন্মঃ আহলে বাইতের নামে মিথ্যাচার করে ইহুদি-সাবাঈ তত্বে সৃষ্ট ইমামত-আকিদার প্রচার করে আসছিল শিয়ারা সেই আলী(রা) এর সময় থেকেই। তার সাথে রাসূল(সা) এর বর্ণিত ১২ জন খলিফার হাদিসকে চাপিয়ে দিয়ে আলী(রা)এর পরে আহলে বাইত এর বংশধরদের থেকে ইচ্ছামত ইমাম বানাতে থাকে। বিপত্তি বাধে ২৬০ হিজরি সনে দাবিকৃত #১১ ইমাম হাসান আসকারী(র) ২৮ বছর বয়সে নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যান। স্বভাবজাত পন্থায় শিয়ারা হাসান আসকারী(র) এর নামেও কিচ্ছা ফাঁদে যে,তার এক দাসী ছিল নারজিস/মুলাইকা/সাওসান/খাম