শিয়া - রাফেযিরা কাফের কেন?
শিয়া জাতির কাফির সাব্যস্ত হওয়া নিয়ে অনেক বিশালাকারের কিতাব, আলোচনা ইত্যাদি রয়েছে।সেখানকার কোনটা অতিরিক্ত সংক্ষেপে রেফারেন্স লিস্ট দেয়া, আবার কোনটা রেফারেন্স এর সুবিশাল বিশ্লেষণ যা সাধারণ মুসলিমদের বুঝের অনেক উপরে।
আসলে,রেফারেন্স যদি শুধু লিস্ট হয় অথবা সংক্ষেপ হয় তাতে সমস্যা। প্রতিটা বিষয়ে/কারণ এর বিশদ ব্যাখ্যার প্রয়োজন।
কিতাবের রেফারেন্স,যুক্তি-আলোচনা,মিথ্যার খণ্ডন ইত্যাদির আগে সহজ ভাবে শিয়াদের কাফের হবার কারণসমূহ তুলে ধরা হলঃ-
❖❖ মুসলিমদের মধ্যে বিভাজন ঘটিয়ে,চক্রান্ত করে ছুপা ইহুদিদের উষ্কানিতে রক্তপাত ঘটিয়ে ইসলামে নতুন দলের সৃষ্টি করা।
❖❖ আল্লাহ্,রাসূল(সা) ও আহলে বাইত এর নামে অগণিত মিথ্যাচার করা।
❖❖ ইসলাম এর ভিত্তিগুলা তাদের নিজস্ব বিকৃত সাবাঈ ধর্ম দ্বারা Modify/পরিবর্তন করে।ইসলামের নামে এদের বিদাতের স্কেল এত বেশি যে এদের বিদাতি না বলে কাফেরই বলতে হয়। ইসলামে নিজস্ব বানোয়াট জিনিস প্রবেশ করিয়ে সেগুলাকে আবশ্যক দাবি করার জঘন্য কুফর।
❖❖ শিয়াদের কালিমা "ওয়ালিয়াত" দ্বারা বর্ধিত। অর্থাৎ আলী(রা) কে ওয়ালি,অয়াসি মানাকে তারা কলেমার অংশ ও ঈমানের অংশ মনে করে। অথচ পুরা ওয়ালিয়্যাত/বেলায়েত জিনিসটাই বিকৃত বিশ্বাস! আলী(রা) কে তারা তাওহীদের শর্ত বানিয়ে নিয়েছে।
যারা আমাদের মত কালিমা পড়ে বলে দাবি করে, তারাও "ইমামিয়্যাত" এর মাধ্যমে শিরকে লিপ্ত।এছাড়া এই ইমামতের জঘন্য আকিদার মাধ্যমে খতমে নবুয়্যাতকে জঘন্যভাবে অবিশ্বাস করা হয়।
❖❖ আল্লাহ্ এর পাশাপাশি আলী(রা) ও একাধিক আহলে বাইত এর উপাসনা করা (তাদের কাছে চাওয়া ও অন্যান্য কাজ যা শুধু আল্লাহ্র জন্য) ইত্যাদি ৯০% শিয়া গোত্রগুলা করে থাকে।আহলে বাইত এর দাবিকৃত ইমামদের নামে এমনসব আকিদা রাখা যা শুধু আল্লাহর জন্যই রাখা যায়।
❖❖ তাকিয়া অর্থাৎ বিশেষ ভয়ের সময়ে নিজেদের মতাদর্শ গোপন করার আকিদা, একে শিয়া ধর্মের প্রধান স্তম্ভের অন্যতম মানা হয়। নিজেদের চেহারা লুকিয়ে শিয়া মতবাদ প্রচার করা ও যুগে যুগে ঘাপ্টি মেরে পিছন থেকে মুসলিমদের ছুরি মারতে এই তাকিয়া সাহায্য করেছে।
❖❖ সাহাবাদের দ্বারা কুরআন এর তাহরিফ/বিকৃতি,অদলবদল এ বিশ্বাস করা অন্যতম নিকৃষ্ট আকিদা।শিয়া ধর্মের মৌলিক কিতাবসমূহে এর সমর্থনে বিশদ বর্ণনা পাওয়া যায় এবং সেই সঙ্গে শীর্ষ শিয়া স্কলারদের চূরান্ত রায় তাহরিফ এর পক্ষে।
বর্তমানে সংখ্যালঘু ছদ্মবেশী শিয়ারা তাকিয়া এর কারণে বলে থাকে- আমরা পরিপূর্ণ কুরআনই মানি। কিন্তু ইরাক-লেবানন এর শিয়া আয়াতুল্লাহরা যখন শিয়াদের টিভি চ্যানেলে এসব প্রচার করে তখন তাকিয়ার পর্দা ফেটে যায়।যেরকম দেখা যায়,তাদের মধ্যে “কুরআন অবিকৃত মানি” দাবির পিছনে এরকম মত আচলু যে- গুহায় লুকিয়ে থাকা ভুয়া মেহদি আসার আগ পর্যন্ত এই কুরআনই যথেষ্ট।
ইরান এর খান্নাস খামেনি হাজার মানুষ এর সামনে বসে ফাতিমা(রা) এর কাছে ৭৫ দিন পর্যন্ত ওহী আসার কথা বলেছে (নাউযুবিল্লাহ)।
❖❖ ভুয়া মেহদিকে নিয়ে শিরক করা শিয়া ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূরণ অংশ। ইরান এর যামকারানে শিয়াদের জঘন্য শিরক ও কুফর এর কেন্দ্র অবস্থিত যেখানে কুয়াবাসী মেহেদী( ভুয়া মাহদী অরফে দাজ্জাল) এর উপাসনা হয়, চিঠি ফেলে!এই মেহদিকে ত্রাণকর্তা রূপে বিশ্বাস করা হয়।
❖❖ ইমামদের কবরে গিয়ে চাওয়া,চিঠি দেয়া ও তাদের মাযারে নামায পড়ার মাধ্যমে তাদের থেকে ফায়দা হসিল করার আকিদা ।
❖❖ শিয়াদের কুফর এর একটা বড় অংশ হুসাইন(আ) , আলী(রা) এর নকল মাজার, শরীর, কাটা মাথা ইত্যাদি বানিয়ে তাজিয়া বের করা। মাতম করা।
❖❖ কুরআনে মর্যাদাবান ঘোষিত সাহাবীদের কাফের-মুরতাদ বলা শিয়াদের প্রাথমিক আকিদা। উম্মুল মু'মিনীন আয়েশা(রা) সহ উচু ম্রযাদার সাহাবীদের জঘন্য অপবাদ দেয়া, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কাফির বলা (অনেক TV Channel এ সরাসরি বলা হয়!) । তারা হাদিস অস্বীকারকারী , শুধু নিজেদের ধর্মের রাবীদের বানোয়াট কিতাব মানে।
❖❖ নিষিদ্ধ মু’তা বিবাহকে হালাল দাবি করা ও এর ফযীলতের বিশ্বাস রাখা। একে বৈধতা দিতে গিয়ে সাহাবাদের পরোক্ষভাবে কাফের বলা।
❖❖ রাজা’আত এর আকিদা, যা হিন্দুদের পুনর্জন্মের ন্যায়। আলী(রা) সহ একাকধিক সাহাবী কিয়ামতের আগে আবার দুনিয়াতে আসবেন এই আকিদা রাখা হয় শিয়া মতবাদে।
❖❖ গুহাবাসী সারদাব (ভুয়া মেহেদী) কে নিয়ে রজা”আত এর আকিদা রাখা,যে- সে বের হয়ে সাহাবীদের কবর থেকে তুলে শাস্তি দিবে, সে গায়েব জানে, বিভিন্ন খোদায়ী গুণের অধিকারী সাব্যস্ত করা ইত্যাদি
❖❖ শিয়াদের শিরক এর সম্পূর্ণ স্পেশাল একটা শাখা ইরাকের কারবালা। ২০১৪এর জানুয়ারিতে ইরাক সরকার কিবলা ঘোষণা করে এই শিরক কে চূড়ান্ত পর্যায়ে উন্নিত করা হয়।
***** এরকম আরো হাযারো শিরক কুফর আছে ।এগুলার প্রত্যেকটাই সুস্পষ্ট প্রমাণে আছে। যেগুলা কুরআন-হাদিস এর আলোকে শিরক,কুফর হবার Extended/বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে প্রমাণ করা যায়। এছাড়া শিয়া ধর্মের কিতাব থেকে এর অস্তিত্ব প্রমাণও সামনে আনা হচ্ছে ইনশাআ আল্লাহ্।
আমাদের বাংলাদেশের শিয়ারা সাধারণত নিজেদের আকিদা অতটা প্রকাশ করে না , সংখ্যায় কম বলে। কিন্তু এরপরেও আশুরা ও বিভিন্ন সময়ে তাদের নোংরা কুফর অন্ধ বা মূর্খ ছাড়া যেকোন ব্যক্তির চোখে পড়বে। ব্লগে,ফেসবুকে এরা সরব হবার পর থেকে ইসলাম এর বিকৃত ইতিহাস প্রচার, সাহাবাদের বদনাম করা ও কুফরি আকিদা প্রচার করা, মুজাহিদদের বদনাম করার কাজ বেশ জোরেশোরে করতে দেখা যাচ্ছে। শিয়াদের মারাজা ও আয়াতুল্লাতদের নোংরা শিরক, কুফর তাদের টিভি চ্যানেলে প্রকাশ হয়ে যাচ্ছে।
-----------------
~ The Rafidologist: এসো শিয়া চিনি
আসলে,রেফারেন্স যদি শুধু লিস্ট হয় অথবা সংক্ষেপ হয় তাতে সমস্যা। প্রতিটা বিষয়ে/কারণ এর বিশদ ব্যাখ্যার প্রয়োজন।
কিতাবের রেফারেন্স,যুক্তি-আলোচনা,মিথ্যার খণ্ডন ইত্যাদির আগে সহজ ভাবে শিয়াদের কাফের হবার কারণসমূহ তুলে ধরা হলঃ-
❖❖ মুসলিমদের মধ্যে বিভাজন ঘটিয়ে,চক্রান্ত করে ছুপা ইহুদিদের উষ্কানিতে রক্তপাত ঘটিয়ে ইসলামে নতুন দলের সৃষ্টি করা।
❖❖ আল্লাহ্,রাসূল(সা) ও আহলে বাইত এর নামে অগণিত মিথ্যাচার করা।
❖❖ ইসলাম এর ভিত্তিগুলা তাদের নিজস্ব বিকৃত সাবাঈ ধর্ম দ্বারা Modify/পরিবর্তন করে।ইসলামের নামে এদের বিদাতের স্কেল এত বেশি যে এদের বিদাতি না বলে কাফেরই বলতে হয়। ইসলামে নিজস্ব বানোয়াট জিনিস প্রবেশ করিয়ে সেগুলাকে আবশ্যক দাবি করার জঘন্য কুফর।
❖❖ শিয়াদের কালিমা "ওয়ালিয়াত" দ্বারা বর্ধিত। অর্থাৎ আলী(রা) কে ওয়ালি,অয়াসি মানাকে তারা কলেমার অংশ ও ঈমানের অংশ মনে করে। অথচ পুরা ওয়ালিয়্যাত/বেলায়েত জিনিসটাই বিকৃত বিশ্বাস! আলী(রা) কে তারা তাওহীদের শর্ত বানিয়ে নিয়েছে।
যারা আমাদের মত কালিমা পড়ে বলে দাবি করে, তারাও "ইমামিয়্যাত" এর মাধ্যমে শিরকে লিপ্ত।এছাড়া এই ইমামতের জঘন্য আকিদার মাধ্যমে খতমে নবুয়্যাতকে জঘন্যভাবে অবিশ্বাস করা হয়।
❖❖ আল্লাহ্ এর পাশাপাশি আলী(রা) ও একাধিক আহলে বাইত এর উপাসনা করা (তাদের কাছে চাওয়া ও অন্যান্য কাজ যা শুধু আল্লাহ্র জন্য) ইত্যাদি ৯০% শিয়া গোত্রগুলা করে থাকে।আহলে বাইত এর দাবিকৃত ইমামদের নামে এমনসব আকিদা রাখা যা শুধু আল্লাহর জন্যই রাখা যায়।
❖❖ তাকিয়া অর্থাৎ বিশেষ ভয়ের সময়ে নিজেদের মতাদর্শ গোপন করার আকিদা, একে শিয়া ধর্মের প্রধান স্তম্ভের অন্যতম মানা হয়। নিজেদের চেহারা লুকিয়ে শিয়া মতবাদ প্রচার করা ও যুগে যুগে ঘাপ্টি মেরে পিছন থেকে মুসলিমদের ছুরি মারতে এই তাকিয়া সাহায্য করেছে।
❖❖ সাহাবাদের দ্বারা কুরআন এর তাহরিফ/বিকৃতি,অদলবদল এ বিশ্বাস করা অন্যতম নিকৃষ্ট আকিদা।শিয়া ধর্মের মৌলিক কিতাবসমূহে এর সমর্থনে বিশদ বর্ণনা পাওয়া যায় এবং সেই সঙ্গে শীর্ষ শিয়া স্কলারদের চূরান্ত রায় তাহরিফ এর পক্ষে।
বর্তমানে সংখ্যালঘু ছদ্মবেশী শিয়ারা তাকিয়া এর কারণে বলে থাকে- আমরা পরিপূর্ণ কুরআনই মানি। কিন্তু ইরাক-লেবানন এর শিয়া আয়াতুল্লাহরা যখন শিয়াদের টিভি চ্যানেলে এসব প্রচার করে তখন তাকিয়ার পর্দা ফেটে যায়।যেরকম দেখা যায়,তাদের মধ্যে “কুরআন অবিকৃত মানি” দাবির পিছনে এরকম মত আচলু যে- গুহায় লুকিয়ে থাকা ভুয়া মেহদি আসার আগ পর্যন্ত এই কুরআনই যথেষ্ট।
ইরান এর খান্নাস খামেনি হাজার মানুষ এর সামনে বসে ফাতিমা(রা) এর কাছে ৭৫ দিন পর্যন্ত ওহী আসার কথা বলেছে (নাউযুবিল্লাহ)।
❖❖ ভুয়া মেহদিকে নিয়ে শিরক করা শিয়া ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূরণ অংশ। ইরান এর যামকারানে শিয়াদের জঘন্য শিরক ও কুফর এর কেন্দ্র অবস্থিত যেখানে কুয়াবাসী মেহেদী( ভুয়া মাহদী অরফে দাজ্জাল) এর উপাসনা হয়, চিঠি ফেলে!এই মেহদিকে ত্রাণকর্তা রূপে বিশ্বাস করা হয়।
❖❖ ইমামদের কবরে গিয়ে চাওয়া,চিঠি দেয়া ও তাদের মাযারে নামায পড়ার মাধ্যমে তাদের থেকে ফায়দা হসিল করার আকিদা ।
❖❖ শিয়াদের কুফর এর একটা বড় অংশ হুসাইন(আ) , আলী(রা) এর নকল মাজার, শরীর, কাটা মাথা ইত্যাদি বানিয়ে তাজিয়া বের করা। মাতম করা।
❖❖ কুরআনে মর্যাদাবান ঘোষিত সাহাবীদের কাফের-মুরতাদ বলা শিয়াদের প্রাথমিক আকিদা। উম্মুল মু'মিনীন আয়েশা(রা) সহ উচু ম্রযাদার সাহাবীদের জঘন্য অপবাদ দেয়া, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কাফির বলা (অনেক TV Channel এ সরাসরি বলা হয়!) । তারা হাদিস অস্বীকারকারী , শুধু নিজেদের ধর্মের রাবীদের বানোয়াট কিতাব মানে।
❖❖ নিষিদ্ধ মু’তা বিবাহকে হালাল দাবি করা ও এর ফযীলতের বিশ্বাস রাখা। একে বৈধতা দিতে গিয়ে সাহাবাদের পরোক্ষভাবে কাফের বলা।
❖❖ রাজা’আত এর আকিদা, যা হিন্দুদের পুনর্জন্মের ন্যায়। আলী(রা) সহ একাকধিক সাহাবী কিয়ামতের আগে আবার দুনিয়াতে আসবেন এই আকিদা রাখা হয় শিয়া মতবাদে।
❖❖ গুহাবাসী সারদাব (ভুয়া মেহেদী) কে নিয়ে রজা”আত এর আকিদা রাখা,যে- সে বের হয়ে সাহাবীদের কবর থেকে তুলে শাস্তি দিবে, সে গায়েব জানে, বিভিন্ন খোদায়ী গুণের অধিকারী সাব্যস্ত করা ইত্যাদি
❖❖ শিয়াদের শিরক এর সম্পূর্ণ স্পেশাল একটা শাখা ইরাকের কারবালা। ২০১৪এর জানুয়ারিতে ইরাক সরকার কিবলা ঘোষণা করে এই শিরক কে চূড়ান্ত পর্যায়ে উন্নিত করা হয়।
***** এরকম আরো হাযারো শিরক কুফর আছে ।এগুলার প্রত্যেকটাই সুস্পষ্ট প্রমাণে আছে। যেগুলা কুরআন-হাদিস এর আলোকে শিরক,কুফর হবার Extended/বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে প্রমাণ করা যায়। এছাড়া শিয়া ধর্মের কিতাব থেকে এর অস্তিত্ব প্রমাণও সামনে আনা হচ্ছে ইনশাআ আল্লাহ্।
আমাদের বাংলাদেশের শিয়ারা সাধারণত নিজেদের আকিদা অতটা প্রকাশ করে না , সংখ্যায় কম বলে। কিন্তু এরপরেও আশুরা ও বিভিন্ন সময়ে তাদের নোংরা কুফর অন্ধ বা মূর্খ ছাড়া যেকোন ব্যক্তির চোখে পড়বে। ব্লগে,ফেসবুকে এরা সরব হবার পর থেকে ইসলাম এর বিকৃত ইতিহাস প্রচার, সাহাবাদের বদনাম করা ও কুফরি আকিদা প্রচার করা, মুজাহিদদের বদনাম করার কাজ বেশ জোরেশোরে করতে দেখা যাচ্ছে। শিয়াদের মারাজা ও আয়াতুল্লাতদের নোংরা শিরক, কুফর তাদের টিভি চ্যানেলে প্রকাশ হয়ে যাচ্ছে।
-----------------
~ The Rafidologist: এসো শিয়া চিনি
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন