শিয়াদের ব্যাপারে উলামায়ে ইসলাম এর রায়
শিয়া-রাফেযী সম্পর্কে অজ্ঞ ও মডারেট মুনাফিকদের মুখে আজকাল শিয়াদের শিখানো বুলি শুনা যায় ❝শিয়া-বিদ্বেষ আসলে সৌদির চাল,ওহাবী❞ ইত্যাদি! কিন্তু ইসলাম এর প্রথম শতাব্দী থেকে শুরু করে তাবেয়ী,হাদিসের হাফিয-বিশ্লেষণকারী, ফকীহ, মুফাসসির ও উলামা- যারা ১৭০০-১৮০০ সালের আগে দ্বীনের খিদমত করেছেন, শিয়াদের ব্যাপারে তাঁদের ফয়সালা/রায় শুনে নিলে সব পরিষ্কার হয়ে যায়! যে, কিভাবে ইমামত,সাবাঈ-মতবাদ,দ্বীনের ক্ষেত্রে মিথ্যাচার-জালিয়াতি,আল্লাহ্র সাথে শিরক ইত্যাদি কারণে তাঁরা শিয়াদের কাফের সাব্যস্ত করে উম্মাহকে সতর্ক করেছেন! বর্তমান শিয়াদের ৯০% ইমামি, অর্থাৎ আকিদা-আমল এর ক্ষেত্রে রাফেযী, এরা জাতিগত কাফের।এরপরেও একশ্রেণীর অন্ধ,নিফাকে আক্রান্ত ব্যক্তিরা চোখ-কান বন্ধ করে চিৎকার করে যায় ❝সব শিয়া রাফেযী না, কাফের না❞ ইত্যাদি প্রলাপ। বস্তুত, রাফেযী বাছতে গেলে শিয়া উজার।এমনকি গর্বের সাথে ‘রাফেযী/রাফিদ’ নাম রাখা ও নিজেদের জন্য ব্যবহারের অহরহ প্রচলন দেখা যায়! হাদিস এর গবেষক ইমামগণ তাফযিলি/রাজনৈতিক শিয়াদের ক্ষেত্রেই ❝শিয়াগ্রস্থ❞ বলে তাদের বর্ণনা নজরদারীতে রেখেছেন এবং যারা বর্তমান শিয়াদের মত আকিদাধারী তাদের ক্