মেয়েদের চুলে রঙ করার বিধান কী?
প্রশ্নঃ
চুলে রঙ করা কি জায়েয?
উত্তরঃ
মেয়েদের জন্য কাল ব্যতিত অন্য কোন রং দ্বারা চুল রঙ্গিন করা জায়েজ। তবে রং এমন পুরো বা গাঢ়ো না হতে হবে যা চুলে আবরণ সৃষ্টি করে গোড়ায় পানি পৌছাতে বাধা সৃষ্টি করে।আর বিজাতীয় বা ফাসেকা মহিলাদের অনুসরণ করলে তা নাজায়েজ হবে। তবে কালো রং দ্বারা সাদা চুলকে কালো করা অবৈধ।
প্রশ্নঃ
আমি শুনেছি মেয়েরা চুল কালার করলে নামায হয় না,এটা কি সত্য?
উত্তরঃ
কালার করা অনেকভাবেই হতে পারে। যদি মেহেদি বা এমন কিছু দ্বারা কালার করা হয়, যাতে চুলে আলাদা আস্তরণ পরে না। তাহলে চুলে পানি পৌঁছাতে সমস্যা হবে না।
আর যদি আলাদা আস্তরণ পরে, যার নীচে পানি পৌঁছায় না। তাহলে পানি না পৌঁছানোর কারণে পবিত্রতা অর্জিত হবে না। ফরজ গোসল ও উজু ছাড়া যেহেতু নামাজ হয় না, সুতরাং এই দৃষ্টিকোণ থেকে বলা হয়, আস্তরণযুক্ত কালার দ্বারা চুল রাংগালে নামাজ আদায় হবে না।
প্রশ্নঃ
শাইখ, আসসালামু আলাইকুম, আজকাল বাজারে ক্রিম জাতীয় রং পাওয়া যায়, চুলে লাগিয়ে কিছু সময় রেখে ধুয়ে ফেলতে হয়, এগুলা জায়েজ ব্যবহার করা? এতে কি আবরণ সৃষ্টী হয়?
উত্তরঃ
এতে আবরন সৃষ্টি হয়না। তবে প্রডাক্ট ভিত্তিকউপাদানঙ্গুলোর ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে কেননা অনেক প্রোডাক্টের উপাদান আছে যা হারাম কিংবা সন্দেহযুক্ত।
সুত্র:
[সহীহ মুসলিম: ৬/১৫৫ ,আল ফিক্বহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু: ৪/২৮৮;শরহু মুসলিম, নববী ১৪/৮০; তাকমিলা, ফাতহুল মুলহিম ৪/১৪৯; মিরকাতুল মাফাতীহ ৮/২৯৪; রদ্দুল মুহতার ৬/৭৫৬; আলমুগনী ১/১২]
والخضاب اذا تجسد ويبس يمنع تمام الوضوء والغسل - ( فتاوى الهندية بالمعروفة علمگيرية. (هند)ج١
١ ص٤ / (بيروت) ج١ ص٦)
আল্লাহু আ'লামু বিস সাওয়াব
------------
উত্তর প্রদানেঃ মুহতারাম শায়েখাইন আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ এবং আব্দুল্লাহ আল মামুন
চুলে রঙ করা কি জায়েয?
উত্তরঃ
মেয়েদের জন্য কাল ব্যতিত অন্য কোন রং দ্বারা চুল রঙ্গিন করা জায়েজ। তবে রং এমন পুরো বা গাঢ়ো না হতে হবে যা চুলে আবরণ সৃষ্টি করে গোড়ায় পানি পৌছাতে বাধা সৃষ্টি করে।আর বিজাতীয় বা ফাসেকা মহিলাদের অনুসরণ করলে তা নাজায়েজ হবে। তবে কালো রং দ্বারা সাদা চুলকে কালো করা অবৈধ।
প্রশ্নঃ
আমি শুনেছি মেয়েরা চুল কালার করলে নামায হয় না,এটা কি সত্য?
উত্তরঃ
কালার করা অনেকভাবেই হতে পারে। যদি মেহেদি বা এমন কিছু দ্বারা কালার করা হয়, যাতে চুলে আলাদা আস্তরণ পরে না। তাহলে চুলে পানি পৌঁছাতে সমস্যা হবে না।
আর যদি আলাদা আস্তরণ পরে, যার নীচে পানি পৌঁছায় না। তাহলে পানি না পৌঁছানোর কারণে পবিত্রতা অর্জিত হবে না। ফরজ গোসল ও উজু ছাড়া যেহেতু নামাজ হয় না, সুতরাং এই দৃষ্টিকোণ থেকে বলা হয়, আস্তরণযুক্ত কালার দ্বারা চুল রাংগালে নামাজ আদায় হবে না।
প্রশ্নঃ
শাইখ, আসসালামু আলাইকুম, আজকাল বাজারে ক্রিম জাতীয় রং পাওয়া যায়, চুলে লাগিয়ে কিছু সময় রেখে ধুয়ে ফেলতে হয়, এগুলা জায়েজ ব্যবহার করা? এতে কি আবরণ সৃষ্টী হয়?
উত্তরঃ
এতে আবরন সৃষ্টি হয়না। তবে প্রডাক্ট ভিত্তিকউপাদানঙ্গুলোর ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে কেননা অনেক প্রোডাক্টের উপাদান আছে যা হারাম কিংবা সন্দেহযুক্ত।
সুত্র:
[সহীহ মুসলিম: ৬/১৫৫ ,আল ফিক্বহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু: ৪/২৮৮;শরহু মুসলিম, নববী ১৪/৮০; তাকমিলা, ফাতহুল মুলহিম ৪/১৪৯; মিরকাতুল মাফাতীহ ৮/২৯৪; রদ্দুল মুহতার ৬/৭৫৬; আলমুগনী ১/১২]
والخضاب اذا تجسد ويبس يمنع تمام الوضوء والغسل - ( فتاوى الهندية بالمعروفة علمگيرية. (هند)ج١
١ ص٤ / (بيروت) ج١ ص٦)
আল্লাহু আ'লামু বিস সাওয়াব
------------
উত্তর প্রদানেঃ মুহতারাম শায়েখাইন আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ এবং আব্দুল্লাহ আল মামুন