শিয়া ধর্মের বেলায়েত বিভ্রাট!
শিয়া মতবাদের বাহানা হিসেবে যেসব ঘটনা,রিওয়ায়াত আনা হয় তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হল রাসূল(সা) এর গাদিরে খুম এর ঘোষণা- যাতে রাসূল(সা) বলেন, “আমি যার মাওলা,আলি তার মাওলা”, ভারী বস্তুদ্বয়/সাকলাইন (কুরআনকে আঁকড়ে ধরা ও আহলে বাইতের ব্যাপারে আল্লাহ্কে স্মরণ করা), আলী(রা) এর সাথে বন্ধুত্বের আহ্বান ইত্যাদি রয়েছে।
শিয়া-কাফেররা এর মধ্য থেকে জোড়াতালি দিয়ে আলী(রা) এর বেলায়েত,ওয়াসিয়্যাত,ইমামত প্রাপ্তি আবিষ্কার করে ও সেগুলাকে তাদের সাবাঈ দ্বীনের ভিত্তি বানিয়ে নিয়েছে। তাদের দাবি- আলী(রা) কে সেদিন সবার ইমাম ঘোষণা করা হয়েছে,আহলে বাইত এর ইমামত,খিলাফত/নেতৃত্ব ফরজ করা হয়েছে ইত্যাদি! এই দাবির জন্য তারা প্রকৃত মুসলিম তথা আহলে সুন্নাহ এর কিতাব এর হাদিসে-সাকলাইন উদ্ধৃত করে কল্পিত ব্যাখ্যা করে, পাশাপাশি নিজেদের কিতাব থেকে ইমামতের মিথ্যা গল্পগুজব তো তুলে আনেই!
বাস্তবে আমরা সহি,হাসান হাদিসে ও ইতিহাস এর গ্রহণযোগ্য বর্ণনায় যা পাই, তা হল- ইয়েমেন এর অভিযান থেকে আলী(রা) এর গণিমত নিজের জন্য গ্রহণ ও বাহিনীর সাধারণদের গণিমতের পোশাক বণ্টনের আগে পরতে বাঁধা দেয়ায় অনেকে মনে অসন্তোষ হয়।
বিদায় হজ্জ করে মদীনার উদ্দেশ্যে যাত্রাপথে গাদীরে খুম নামক স্থানে রাসূল(সা) এর কাছে পৌঁছায় সে খবর ।তখন তিনি(সা) দাঁড়িয়ে ঘোষণা দেন যে আহলে বাইত এর সদস্য হিসেবে গণিমতের মালে আলী(রা) এর অধিকার রয়েছে।এরপরে রাসূল(সা) আলী(রা) এর প্রতি বিদ্বেষ রাখতে নিষেধ করেন, আহলে বাইতের সদস্য হিসেবে তার প্রতি ভাল সম্পর্ক,বন্ধুত্ব রাখার গুরুত্বারোপ করেন। বিদায় হজ্জে রাসূল(সা) কিতাবুল্লাহ অর্থাৎ কুরআনকে আঁকড়ে ধরতে নির্দেশ দেন, আর গাদীরে খুমে এসে আহলে বাইতের ব্যাপারে আল্লাহ্কে স্মরণ করার নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে হাদিসের বর্ণনাকারীরাও এভাবে ব্যাখ্যা করেন যে, আহলে বাইত এর জন্য সদকা নেয়ার সুযোগ ছিল না, কেউ যদি অজ্ঞতাবশত গণিমতের এক-পঞ্চমাংশ এর উপরে রাসূল(সা) এর পরিবার আহলে বাইতের অধিকারের ব্যাপারে আপত্তি তুলত তাহলে তা অন্যায় হত, এবং আহলে বাইতের জন্য বিপদ হত, যেহেতু তারা সদকা থেকে মাহরাম।
এখানে ইমামত ঘোষণা, পরবর্তী ওয়ালি,ওয়াসি ইত্যাদির উত্তরাধিকারের কিছু নেই! যার বাস্তবতা বুঝা যায় যে, ভবিষ্যতে আলী(রা) ও এই দাবি করেন নাই। উসমান(রা) এর হত্যার পরে ৩৪ হিজরিতে ইহুদি ইবনে সাবা এর অনুসারীরা সর্বপ্রথম ইমামত-তত্ব আবিষ্কার করে! আর আলী(রা) ঈমানদারদের সাথে নিজের বন্ধুত্বের অধিকারের কথা বলেন যখন খারেজীরা তাকে তাকফির করে। এই ছাড়া আলী(রা) তো দূরের কথা, হাসান(রা) ও হুসাইন(রা) কক্ষনো এই বেলায়েত,ইমামত এর দাবি তুলেন নাই! এসবকে যদি ঈমানের শর্ত মানতে হয়, তবে শিয়া-মালাঊনদের প্রতি প্রশ্ন রাখা উচিত যে যেই জিনিস আলী(রা) ও আহলে বাইত এর বংশধররা দাবি করেন নাই, মানেন নাই, সেই মিথ্যা রটনা করে তো আহলে বাইতকেই তাকফির করে নিকৃষ্ট ইহুদিজাত শিয়া জাতি!
বাস্তবতাবিবর্জিত ও অযৌক্তিকভাবে গাদিরে খুম,হাদিসে-সাকলাইন থেকে ইমামত থিউরি আবিষ্কারের হাস্যকর প্রচেষ্টা ও তার ভিত্তিতে আস্ত ধর্ম,মতবাদ দাঁড় করানো শিয়া-কাফেরদের মতবাদ ফাঁপা হবার প্রমাণই বহন করে।
~ The Rafidologist: এসো শিয়া চিনি
শিয়া-কাফেররা এর মধ্য থেকে জোড়াতালি দিয়ে আলী(রা) এর বেলায়েত,ওয়াসিয়্যাত,ইমামত প্রাপ্তি আবিষ্কার করে ও সেগুলাকে তাদের সাবাঈ দ্বীনের ভিত্তি বানিয়ে নিয়েছে। তাদের দাবি- আলী(রা) কে সেদিন সবার ইমাম ঘোষণা করা হয়েছে,আহলে বাইত এর ইমামত,খিলাফত/নেতৃত্ব ফরজ করা হয়েছে ইত্যাদি! এই দাবির জন্য তারা প্রকৃত মুসলিম তথা আহলে সুন্নাহ এর কিতাব এর হাদিসে-সাকলাইন উদ্ধৃত করে কল্পিত ব্যাখ্যা করে, পাশাপাশি নিজেদের কিতাব থেকে ইমামতের মিথ্যা গল্পগুজব তো তুলে আনেই!
বাস্তবে আমরা সহি,হাসান হাদিসে ও ইতিহাস এর গ্রহণযোগ্য বর্ণনায় যা পাই, তা হল- ইয়েমেন এর অভিযান থেকে আলী(রা) এর গণিমত নিজের জন্য গ্রহণ ও বাহিনীর সাধারণদের গণিমতের পোশাক বণ্টনের আগে পরতে বাঁধা দেয়ায় অনেকে মনে অসন্তোষ হয়।
বিদায় হজ্জ করে মদীনার উদ্দেশ্যে যাত্রাপথে গাদীরে খুম নামক স্থানে রাসূল(সা) এর কাছে পৌঁছায় সে খবর ।তখন তিনি(সা) দাঁড়িয়ে ঘোষণা দেন যে আহলে বাইত এর সদস্য হিসেবে গণিমতের মালে আলী(রা) এর অধিকার রয়েছে।এরপরে রাসূল(সা) আলী(রা) এর প্রতি বিদ্বেষ রাখতে নিষেধ করেন, আহলে বাইতের সদস্য হিসেবে তার প্রতি ভাল সম্পর্ক,বন্ধুত্ব রাখার গুরুত্বারোপ করেন। বিদায় হজ্জে রাসূল(সা) কিতাবুল্লাহ অর্থাৎ কুরআনকে আঁকড়ে ধরতে নির্দেশ দেন, আর গাদীরে খুমে এসে আহলে বাইতের ব্যাপারে আল্লাহ্কে স্মরণ করার নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে হাদিসের বর্ণনাকারীরাও এভাবে ব্যাখ্যা করেন যে, আহলে বাইত এর জন্য সদকা নেয়ার সুযোগ ছিল না, কেউ যদি অজ্ঞতাবশত গণিমতের এক-পঞ্চমাংশ এর উপরে রাসূল(সা) এর পরিবার আহলে বাইতের অধিকারের ব্যাপারে আপত্তি তুলত তাহলে তা অন্যায় হত, এবং আহলে বাইতের জন্য বিপদ হত, যেহেতু তারা সদকা থেকে মাহরাম।
এখানে ইমামত ঘোষণা, পরবর্তী ওয়ালি,ওয়াসি ইত্যাদির উত্তরাধিকারের কিছু নেই! যার বাস্তবতা বুঝা যায় যে, ভবিষ্যতে আলী(রা) ও এই দাবি করেন নাই। উসমান(রা) এর হত্যার পরে ৩৪ হিজরিতে ইহুদি ইবনে সাবা এর অনুসারীরা সর্বপ্রথম ইমামত-তত্ব আবিষ্কার করে! আর আলী(রা) ঈমানদারদের সাথে নিজের বন্ধুত্বের অধিকারের কথা বলেন যখন খারেজীরা তাকে তাকফির করে। এই ছাড়া আলী(রা) তো দূরের কথা, হাসান(রা) ও হুসাইন(রা) কক্ষনো এই বেলায়েত,ইমামত এর দাবি তুলেন নাই! এসবকে যদি ঈমানের শর্ত মানতে হয়, তবে শিয়া-মালাঊনদের প্রতি প্রশ্ন রাখা উচিত যে যেই জিনিস আলী(রা) ও আহলে বাইত এর বংশধররা দাবি করেন নাই, মানেন নাই, সেই মিথ্যা রটনা করে তো আহলে বাইতকেই তাকফির করে নিকৃষ্ট ইহুদিজাত শিয়া জাতি!
বাস্তবতাবিবর্জিত ও অযৌক্তিকভাবে গাদিরে খুম,হাদিসে-সাকলাইন থেকে ইমামত থিউরি আবিষ্কারের হাস্যকর প্রচেষ্টা ও তার ভিত্তিতে আস্ত ধর্ম,মতবাদ দাঁড় করানো শিয়া-কাফেরদের মতবাদ ফাঁপা হবার প্রমাণই বহন করে।
~ The Rafidologist: এসো শিয়া চিনি